Md.Mohiuddin Chowdhury

১২৬ জনকেই আটক করতে হবে

সোহেল তাজ স্মরণ করিয়ে দেন, ‘আমাদের সবার নিশ্চই মনে আছে, বেচারা প্রিন্স চার্লসের কত বছরই না অপেক্ষা করতে হয়েছিল রাজা হওয়ার জন্য।’

তার পোস্টে আবদুর রহিম খাঁন বাবু নামের একজন কমেন্ট করে লেখেন, ‘পচানোর একটা ডিপ্লোমেটিক সিস্টেম থাকে, কিন্তু আপনি সজীব ওয়াজেদ জয়কে পচাতে এসে আপনি নিজেই চরম হীনমন্যতায় ভুগছেন তা দিনের আলোর মতো স্পষ্ট করে দিলেন।’

তার মতো অনেক ফেসবুক ব্যবহারকারী সোহেল তাজের এ পোস্টের পক্ষে-বিপক্ষে কথা বলেন।

আসল ‘মাস্টারমাইন্ড’ জয় হলে আশ্চর্যের কিছু থাকবে না: সোহেল তাজ ফেসবুক পোস্টে সোহেল তাজ লিখেছেন, “আশ্চর্য হওয়ার কিছুই থাকবে না যদি কয়েকদিন পর শোনা যায় যে আসল ‘মাস্টারমাইন্ড’ হচ.....

এটা পোল্যান্ডে একটি শহর।
যেখানে একটি রাস্তার দুই পাশে 6,000 বাসিন্দারা বাস করে।

বাংলাদেশ বুকে একখণ্ড ইউরোপ 💚
পঞ্চগড় আনন্দ ধারা😌
Anandhrara Resort Kazi Tea Area
(সবার জন্য উন্মুক্ত নয়,পারমিশন লাগে।ছবি ২০২২;এখন হয়তো আগের মতো নেই)

ঢাকার যানজট কমাতে হাজারটা কাজ করার আছে। সবচেয়ে সহজ পাঁচটি কাজ আগে করুন-
১. ক্যান্টনমেন্টের দিকে ভাল করে তাকান।
২. ফুটপাতকে দখলমুক্ত করে পায়ে হাঁটার উপযোগী করুন ও পথচারীদেরকে রাস্তা ছেড়ে ফুটপাতে হাঁটতে বাধ্য করুন।
৩. রাস্তাকে দখলমুক্ত করে রাস্তায় গাড়ি চলতে দিন।
৪. বাংলাদেশ ছাড়া বিশ্বের যে কোন দেশের পাবলিক ট্রান্সপোর্ট ব্যবস্থার দিকে তাকান। এই অতি ঘনবসতির শহরে মেট্রোতে ইনভেস্ট না করে তার শতভাগের একভাগ ব্যয় করে ফিটনেসহীন, লাইসেন্সহীন, সিন্ডিকেটবাজদের লক্কড়ঝক্কড় বাস তুলে দিয়ে উন্নতমানের সেন্ট্রালাইজড বাস ব্যবস্থা তৈরি করুন। ট্যাক্সি/সিএনজিকে যাত্রীর গন্তব্যে মিটারে যেতে বাধ্য করুন।
৫. ট্রাফিক আইনে মামলা ও জরিমানা সিস্টেম শতভাগ অনলাইন করুন ও পেনাল্টি পয়েন্ট এড করুন। চালকের লাইসেন্স ও গাড়ির ফিটনেস নবায়নে পেনাল্টি পয়েন্ট ও জরিমানা এপ্লাই করুন। রাস্তায় গাড়ি থামিয়ে জরিমানা বা থানা থেকে মামলা তোলার তুঘলকি সিস্টেম বন্ধ করুন।
-সংগৃহীত

প্রকৃতি কতই না অপূর্ব সুন্দর 💚

এ যেন বাংলাদেশের পাশে দ্বিতীয় কাশ্মীর।
নেত্রকোণার কলমাকান্দা উপজেলা। ভারতের মেঘালয়ের পাহাড়। পাঁচগাও গ্রাম থেকে ছবিটা তোলা হয়েছে।

রক্ত দিয়ে এই অভ্যুত্থান ঘটাতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখলো তাদের চিকিৎসা আর আর্থিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে সরকারের এতো দীর্ঘসূত্রিতা কেনো প্রশ্ন রেখে সারজিস আলম বলেন, আপনারা না পারলে আমাদেরকে দায়িত্ব দেন।

না পারলে দায়িত্ব আমাদেরকে দেন: সারজিস আলম সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেছেন, আপনারা না পারলে দায়িত্ব আমাদেরকে দেন।

দেশ বিরোধী খু'নিরা ২৪'র স্বাধীনতাকে বিভ্রান্ত করার জন্য ষড়যন্ত্রের জাল বুনছে। ঐক্য বিনষ্ট না করে দেশপ্রেমিকরা ঐক্যবদ্ধ থাকুন। ✊

মালয়েশিয়ার যাবার সময় পেইজবুকে যা লিখেছিলেন👇
দীর্ঘ পাঁচ বছর পর সংক্ষিপ্ত সফরে দেশে এসেছিলাম। বেশীর ভাগ সময় পরিবারের সাথেই কাটিয়েছি। এরই মাঝে বিভিন্ন ঘরানার আলিম-ওলামা ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের নিয়ে একটি ক্লোজ মিট-আপ প্রোগ্রাম করেছিলাম। আলহামদুলিল্লাহ, সত্যিই সে-দিনটি বেশ উপভোগ্য ছিল। তবে শর্ট নোটিশে প্রোগ্রামটি আয়োজনের কারণে অনেক প্রিয় ভাই আসতে পারেননি। আবার কিছুটা তাড়াহুড়ো করে দাওয়াত দেয়ার কারণে, বেখেয়ালবশত অনেকে বাদ পড়েছেন। আশাকরি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। পরবর্তীতে সবার সাথে সাক্ষাতের প্রত্যাশা রইলো।

আজ মালয়েশিয়া চলে যাচ্ছি। মাস খানেক পর আবারো দেশে ফিরবো ইনশাআল্লাহ। তখন আইনশৃঙ্খলা, জননিরাপত্তা, প্রটোকল, লোকেশন সিলেকশন, শ্রোতা ধারণ ক্ষমতা, অর্গানাইজিং ক্যাপাসিটি-সহ সবকিছু অনুকূল হলে, পুরো দেশ জুড়ে বিভাগীয় পর্যায়ে হয়তো কয়েকটি প্রোগ্রামে অংশগ্রহন করতে পারি। তবে সব কিছুই নির্ভর করবে উপযুক্ত পরিবেশ ও পরিস্থিতির উপর।

আমি এ-জমিনে কুরআনের আলো ছড়িয়ে দিতে চাই পরিকল্পিতভাবে। তাই আগের মতো জেলায় জেলায় গণহারে তাফসির প্রোগ্রাম করতে চাচ্ছিনা। আউটডোর প্রোগ্রাম সীমিত করে, কিছু ইনডোর প্রোগ্রামে অংশগ্রহন করতে চাই। পাবলিক ইভেন্ট ছাড়াও একাডেমিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক কাজে যুক্ত হতে চাই। এসব স্বপ্ন বাস্তবায়নে আপনাদের সহযোগিতা প্রয়োজন। শীঘ্রই এসব প্রকল্পের ঘোষণা আসবে ইনশাআল্লাহ। দুআয় রাখবেন।

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারকালে বিপুল পরিমাণ স্বর্ণ উদ্ধার হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার গেদে দর্শনা সীমান্তের কাছে হরন্দিপুর বর্ডার আউটপোস্ট এলাকায় শুক্রবার একটি মোটরসাইকেলে পাচারের সময় ৪ কেজি ৬৭১ গ্রাম স্বর্ণ উদ্ধার হয়েছে। ভারতীয় মুদ্রায় এই স্বর্ণের আনুমানিক বাজার মূল্য প্রায় সাড়ে তিন কোটি রুপি। স্বর্ণপাচারের অভিযোগে আটক করা হয়েছে এক ভারতীয় নাগরিককে।

পিয়াস ভাই ( অধ্যাপক ডঃ পিয়াস করিম) মারা যান মাত্র ছাপ্পান্ন বছর বয়সে,২০১৪ সালে। ২০১৪ সালের ভুয়া নির্বাচনের আগে- পরের ওই সময় বাকস্বাধীনতা বলতে কিছু ছিল না। হঠাৎ করে সবার মুখ বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল গুম খুনের ভয়াবহ ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করে|

সেই অন্ধকার দিন গুলোতে দু - একজন মানুষ ই সাহস করে বলে গিয়েছেন সত্যি কথা! এর মধ্যে অন্যতম ছিলেন পিয়াস ভাই।

ওনার উপর প্রচণ্ড চাপ ভয়ভীতি থ্রেট ছিল! শেখ হাসিনার সরকারের চোখ রাঙানী ছিল! এই প্রেশার ওনার হার্ট নিতে পারে নি! একদিন টক শো করে ফেরার পথে উনি ম্যাসিভ হার্ট এটাক করে মারা যান! পিয়াস করিম এর মরদেহ শহীদ মিনারে আনার পরিকল্পনা ছিল জনসাধারণ কে শ্রদ্ধা জাগানোর সুযোগ দেয়ার জন্য!

কিন্তু আওয়ামী- ছাত্রলীগ ও ফ্যাসিবাদের দোসররা তা হতে দেয় নি! পিয়াস করিম ১৩ বছর বয়েসে ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হন মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে লিফলেট বানানো ও বিতরণ করার জন্য। সেই পিয়াস করিমের মরদেহ শহীদ মিনারে আনতে দেয়া হয়নি। ফ্যাসিবাদের দোসরদের যুক্তি ছিল পিয়াস করিম নাকি রাজাকার! বরং পিয়াস ভাই এর বন্ধু হিসেবে আমাদের নয় জনকে নিষিদ্ধ করা হয় শহীদ মিনারে!

এই রোববার পিয়াস করিমের দশম মৃত্যু বার্ষিকী!

এখন এই স্বাধীন দেশে এই মৃত্য বার্ষিকীটা শহীদ মিনারেই হবে! আজ বিকেল ৪ টায়।

পিয়াস ভাই ভুলিনি আপনাকে, ভুলব না কোনদিন।

Congratulations to Nihon Hidankyo on being awarded the Nobel Peace Prize for 2024. Your unwavering commitment to nuclear disarmament and peace is an inspiration to us all. Your advocacy and tireless efforts to ensure that the horrors of Hiroshima and Nagasaki are never forgotten resonate deeply in our quest for a safer world. Thank you for your courage and dedication. Warmest congratulations once again.

Muhammad Yunus
2006 Nobel Peace Laureate
Chief Adviser, Government of Bangladesh

Morning Flowers.🌸

পলাতক স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার অনুসারীদের ছড়ানো গুজব সত্য প্রমাণ করে অবশেষে পদত্যাগে বাধ্য হলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। পদত্যাগের পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় সেনাপ্রধান ওয়াকার- উজ- জামানকেও তার পদ থেকে সরে দাঁড়াতে হয়েছে। ফলে বাংলাদেশে রাজনৈতিক উত্তেজনা এবং নাটকীয়তার ধারাবাহিকতায় আরও একটি বড় পরিবর্তন ঘটলো।

বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) দিবাগত গভীর রাতে সেনাবাহিনীর প্রভাবশালী কর্মকর্তা কনস্টেবল জেনারেল শেখ কেরামত খানের নেতৃত্বে একদল সেনা সদস্য প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের সরকারি বাসভবন ‘যমুনা’ ঘিরে ফেলে। কিছুক্ষণ পর সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান সেখানে উপস্থিত হয়ে ড. ইউনূসকে পদত্যাগ করার অনুরোধ জানান। ড, ইউনূস রাজী না হলে তাকে চাপ প্রয়োগের মাধ্যমে পদত্যাগে বাধ্য করেন। তবে ঘটনা এখানেই শেষ হয়নি। সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান যমুনা থেকে বিদায় নেওয়ার সময় ড. ইউনূসের অনুগামীরা তাকে ঘিরে ধরে। এসময় তীব্র বাগবিতণ্ডা হয় এবং তাকেও পদত্যাগের জন্য চাপ দেয়। শেষ পর্যন্ত সেনাপ্রধান পদত্যাগ করতে বাধ্য হন।

কূটনৈতিক সূত্রে জানা গেছে, শেখ হাসিনার নির্দেশে নতুন প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে হাসানুল হক ইনু এবং সেনাপ্রধান হিসেবে রাশেদ খান মেননকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাদের শপথ গ্রহণ করাবেন প্রখ্যাত আইনজীবী জেড আই খান পান্না।

এ ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস তার নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, “বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক সংকট আমাদের উদ্বিগ্ন করছে, তবে আমরা আশা করি গণতন্ত্রের স্বাভাবিক নিয়মে দেশটির পরিস্থিতি উন্নতি করবে।”

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নতুন নিয়োগ পাওয়া ইনু ও মেননকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, “আমেরিকার রাষ্ট্রপতি কোয়াড জোটের অনুষ্ঠানে আমার নাম ভুলে যেতে পারেন, কিন্তু শেখ হাসিনার অনুসারীরা কখনো আমাকে ভুলে না। ইনু এবং মেননও আমাকে মনে রাখবে এবং মেনে চলবে বলে বিশ্বাস করি।”

তবে নতুন প্রধান উপদেষ্টা ও সেনাপ্রধানের দায়িত্ব গ্রহণ বিষয়ে সামান্য জটিলতা রয়েছে। ইনু এবং মেনন দুজনই বর্তমানে দুর্নীতি ও হত্যার মামলায় আটক রয়েছেন। আপা সংঘের প্রধান কর্মকর্তা জানান, “তাদের জামিনে মুক্তি পাওয়ার পরই শপথ গ্রহণ প্রক্রিয়া শুরু হবে। তবে আপিল বিভাগের রায় না হওয়া পর্যন্ত সুনির্দিষ্ট তারিখ নির্ধারণ করা সম্ভব নয়। এক্ষেত্রে ক’বছর সময় লাগবে তা নির্দিষ্ট করে বলা সম্ভব হচ্ছে না। “

কোনো ব্যতিক্রম না ঘটলে ড. ইউনূস এবং ওয়াকার-উজ-জামানই আগামী নির্বাচন পর্যন্ত প্রধান উপদেষ্টা ও সেনাপ্রধানের দায়িত্ব পালন করবেন। প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের পর তারা দায়িত্ব বুঝিয়ে দিয়ে বিদায় নেবেন।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই পদক্ষেপগুলো হাসিনার অনুসারীদের অকাল উত্তেজনাজনিত স্বপ্ন বিভ্রমের ফল। প্রকৃতপক্ষে বিচার বিভাগের রায়, মামলার নিষ্পত্তি এবং জনগণের প্রতিক্রিয়াই নির্ধারণ করবে বাংলাদেশ কোন পথে এগিয়ে যাবে।

©The New York 24